স্টাফ রিপোর্টার -লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চররুহিতা ইউনিয়নে
আবদুল সত্তর কালন পিতা মৃত রাজা মিঞা , আফাজ উদ্দিন পিতা মৃত রাজা মিঞা ও মোঃ জনি পিতা আফাজ উদ্দিন সর্ব সাং- চররুহিতা ইউনিয়ন,৬ নং ওয়ার্ড সাত টিক্কা ভূঁইয়া বাড়ি,সদর,লক্ষ্মীপুর নামিয় ব্যাক্তিবর্গ
আবুল খায়ের দুলাল পিতা মৃত আলী আহম্মদ, সাং- পশ্চিম লক্ষ্মীপুর কামান খোলা রেনু মিঞা দফাদার বাড়ি, সদর,লক্ষ্মীপুর থেকে বিগত কয়েক বছর পূর্ব থেকে ভিজা সুপারী নিয়ে বিভিন্ন জেলায় নিয়ে বিক্রয় করে আড়তে টাকা জমা দেয়ার কথা লক্ষ্মীপুর মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আণবিক চাকমা ও শালিশদার দের সন্নিকটে অকপটে শিকার করে বলে সরজমিন ঘুরে এসে আমাদের এপ্রতিবেদক জানান। এস আই আণবিক উভয় পক্ষের সাথে অভিযোগের ভিত্তিতে গত ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় এক বৈঠকে বসে কাগজ পত্র পর্যালোচনা ক্রমে দেখেন যে আব্দুর সত্তর কালনের নিকট আবুল খায়ের দুলাল সর্বসাকুল্য পাওনা ১৯৬৯৫০ ও আফাজ উদ্দিনের নিকট পাওনা ৭১৭৫০ টাকা। পরবর্তীতে এস আই আণবিক উপস্থিত সকলের সম্মতিক্রমে সিদ্দান্ত দেন যে আবদুল সত্তর কালন, আবুল খায়ের দুলাল কে ১৯০০০০ একলক্ষ নব্বই হাজার ও আফাজ উদ্দিন ৭০০০০ সত্তর হাজার টাকা প্রদান করবেন।
বিষয়টি পরবর্তীতে অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোসলেহ্ উদ্দিন আত্মপক্ষ স্বীকৃতির জন্য একদিনের সময় মঞ্জুর করেন।